সালথা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি:
ফরিদপুরের সালথায় জুলাই সনদ অবিলম্বে বাস্তবায়নসহ ৫দফা দাবীতে জনশক্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) বিকাল ৩টায় বাংলাদেশ যুব মজলিস সালথা উপজেলা শাখার আয়োজনে উপজেলা অডিটোরিয়াম হল রুমে এ জনশক্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা খেলাফত যুব মজলিস এর সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ আবুল হাসান এর সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি সাইফুল ইসলাম, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মুহাঃ এজাজুল হক ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক মুফতি জুবায়ের এর যৌথ সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস এর কেন্দ্রীয় অভিভাবক পরিষদের সদস্য ও ফরিদপুর -২ আসনের সংসদ সদস্য পদ প্রার্থী শাইখুল হাদিস আল্লামা শাহ্ আকরাম আলী।
প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস এর কেন্দ্রীয় সভাপতি পরিষদ সদস্য মাওলানা আব্দুল্লাহ্ আশরাফ।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস এর কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও ফরিদপুর ১ আসনের সংসদ সদস্য পদ প্রার্থী মুফতি শারাফাত হোসেন, ফরিদপুর জেলা শাখার খেলাফত মজলিস এর সভাপতি ও ফরিদপুর ৩ আসনের সংসদ সদস্য পদ প্রার্থী মাওলানা আমজাদ হুসাইন, ফরিদপুর জেলা শাখার সহ-সভাপতি ও ফরিদপুর ৪ আসনের সংসদ সদস্য পদ প্রার্থী মাওলানা মিজানুর রহমান মোল্লা।
বিশেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় খেলাফত যুব মজলিস এর সহ-সম্পাদক প্রশিক্ষণ মোল্লা মুহাম্মদ খালেদ সাইফুল্লাহ্, কেন্দ্রীয় মজলিসে খাস এর সদস্য ও জেলা যুব মজলিস এর সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, জেলা যুব মজলিস এর সম্পাদক সংগঠন মাওলানা ফরহাদ মিয়া, জেলা খেলাফত মজলিস এর সাধারণ সম্পাদক মুফতি আবু নাসির আইয়ুবী, খেলাফত মজলিস (ঢাকা মহানগর দক্ষিণ) এর সহ-সাধারণ সম্পাদক মুফতি ইমদাদ বিন সায়েনুদ্দীন, সালথা উপজেলা খেলাফত মজলিস এর সভাপতি মুফতি মফিজুর রহমান, নগরকান্দা উপজেলা খেলাফত মজলিস এর সভাপতি মুফতি আসাদুজ্জামান কাসেমী, খেলাফত ছাত্র মজলিস ফরিদপুর জেলা পশ্চিম শাখার সভাপতি মোল্লা মুহাম্মদ রুহুল আমীন, খেলাফত ছাত্র মজলিস ফরিদপুর জেলা পূর্ব শাখার সভাপতি মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, উপজেলা ফেলাফত ছাত্র মজলিস এর সভাপতি মুহাঃ নাসির খান, উপজেলা শ্রমিক মজলিস এর সভাপতি মুহাঃ আকিদুল ইসলাম।
প্রধান অথিতির বক্তব্যে শাইখুল হাদিস আল্লামা শাহ্ আকরাম আলী বলেন, আমরা মুসলমান, এদেশের মানুষ মুসলমান। এ মাটি মুসলমানের মাটি। ইসলাম বিজয় হয়েছে কোরবানির পরে। এখনো কুরবানি ছাড়া ইসলাম বিজয় হবে না। এই জমিন রক্তের বিনিময়ে আসছে। কাজেই ইসলাম প্রতিষ্ঠিত করতে হলে রক্ত দেওয়া লাগে। এদেশের মানুষ প্রস্তুত আছে। যুবকরা ও বৃদ্ধরা সবাই প্রস্তুত আছে। আমাদের এই দলটাকে মানুষ দুর্বল মনে করা হয়। আসলে আমরা দূর্বল না। এরা জুলুম করে অর্থ উপার্জন করতে চায় না। আমরা প্রয়োজন হলে জিহাদ করবো। আল্লাহর জমিনে কিভাবে আল্লার দ্বীন কায়েম করা যায় সেই চেষ্টা করবো।